Our experience

✅ “5+ Years of Experience in Digital Marketing & Content Creation”

Why choose us?

✅ “Over 1 Million YouTube Views”

Your guide to success

✅ “Trusted by 3,000+ Subscribers”

Why choose us?

✅ “Worked with 500+ Happy Clients”

জ্ঞান অর্জনের সহজ পথ এখন আপনার হাতের মুঠোয়

ডেইলি লার্ন থেকে প্রতিদিন কিছু নতুন শিখুন

রাশিয়া: বিশ্বের বৃহত্তম দেশের অজানা কাহিনী Russia: Untold Stories of the World’s Largest Country

Russia: Untold Stories of the World’s Largest Country
Russia: Untold Stories of the World’s Largest Country


হ্যালো বন্ধুরা, স্বাগতম ডেইলি লার্নের এই নতুন ভিডিওতে! আজকের ভিডিওতে আমরা ঘুরে দেখবো রাশিয়া দেশের বিচিত্র সব জায়গায় ,যে দেশের সৌন্দর্য দেখলে আপনার চোখ জুড়িয়ে যাবে! আপনি যদি প্রকৃতি প্রেমিক হন কিংবা ভ্রমণ করতে ভালোবাসেন—তাহলে এই ভিডিওটা শুধু আপনার জন্য!তো চলুন, দেরি না করে শুরু করি আজকের রোমাঞ্চকর ভ্রমণ!”

 ভৌগোলিক বিবরণ

রাশিয়া পূর্ব ইউরোপ ও উত্তর এশিয়ায় বিস্তৃত একটি রাষ্ট্র, যার আয়তন প্রায় ১ কোটি ৭০ লক্ষ ৭৫ হাজার ৪০০ বর্গকিলোমিটার । এই বিশাল ভূখণ্ড পৃথিবীর মোট আবাসযোগ্য জমির এক অষ্টমাংশ  জুড়ে রয়েছে। রাশিয়া ১১টি সময় অঞ্চলের মধ্য দিয়ে বিস্তৃত এবং ১৪টি দেশের সঙ্গে স্থল সীমানা ভাগ করে নিয়েছে।

রাশিয়া উত্তরপশ্চিম থেকে দক্ষিণপূর্ব পর্যন্ত নরওয়ে, ফিনল্যান্ড, এস্তোনিয়া, লাটভিয়া, লিথুয়ানিয়া, পোল্যান্ড, বেলারুশ, ইউক্রেন, জর্জিয়া, আজারবাইজান, কাজাখস্তান, চীন, মঙ্গোলিয়া এবং উত্তর কোরিয়ার সঙ্গে সীমানা ভাগ করে। এছাড়া, অখতস্ক সাগরের মাধ্যমে জাপান এবং বেরিং প্রণালীতে যুক্তরাষ্ট্রের আলাস্কার সঙ্গে সামুদ্রিক সীমানা রয়েছে। দেশটির উত্তরে আর্কটিক মহাসাগর, পূর্বে প্রশান্ত মহাসাগর এবং দক্ষিণ-পশ্চিমে কৃষ্ণ সাগর ও কাস্পিয়ান সাগর অবস্থিত।

জলবায়ু

রাশিয়া একটি শীত দেশ। এর রভাগ অঞ্চলে সারা বছর হিমশীতল আবহাওয়া বিরাজ করে। সাইবেরিয়ায় তাপমাত্রা শীতকালে ৫০ ডিগ্রি সেলসিয়াস পর্যন্ত নেমে যায়, যেখানে গ্রীষ্মে দক্ষিণাঞ্চলে ৩০ ডিগ্রি পর্যন্ত উঠতে পারে। উত্তরে টুন্ড্রা জলবায়ু এবং দক্ষিণে উষ্ণমণ্ডলীয় জলবায়ু দেখা যায়।

 ইতিহাস

১৮শ শতকে জার প্রথম পিটার দ্য গ্রেট রাশিয়াকে আধুনিকীকরণ করেন এবং ১৭২১ সালে রুশ সাম্রাজ্য প্রতিষ্ঠা করেন। তিনি সেন্ট পিটার্সবার্গ প্রতিষ্ঠা করেন এবং রাশিয়াকে ইউরোপীয় শক্তিতে পরিণত করেন। ১৯শ শতকে রাশিয়া আরও বিস্তৃত হয়, যার মধ্যে ককেশাস, মধ্য এশিয়া এবং আলাস্কা। আলাস্কা ১৮৬৭ সালে যুক্তরাষ্ট্রের কাছে বিক্রি করা হয়।

২০ শতক রাশিয়ার জন্য নাটকীয় পরিবর্তন নিয়ে আসে। ১৯১৭ সালের রুশ বিপ্লবের মাধ্যমে জারতন্ত্রের পতন ঘটে এবং বলশেভিকরা ক্ষমতায় আসে। ১৯২২ সালে সোভিয়েত ইউনিয়ন প্রতিষ্ঠিত হয়, যার  অংশ ছিল রাশিয়া। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে সোভিয়েত ইউনিয়ন বিজয়ী হয়, কিন্তু বিপুল ক্ষয়ক্ষতির সম্মুখীন হয়। শীতল যুদ্ধের সময় রাশিয়া  যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে প্রতিদ্বন্দ্বিতায় লিপ্ত হয়। ১৯৯১ সালে সোভিয়েত ইউনিয়ন ভেঙে যায় এবং রাশিয়া একটি স্বাধীন রাষ্ট্র হিসেবে আত্মপ্রকাশ করে।

 

 রাজনৈতিক ব্যবস্থা

রাশিয়া একটি অর্ধপ্রেসিডেন্সিয়াল ফেডারেল প্রজাতন্ত্র। এর সংবিধানে ৮৩টি ফেডারেল সাবজেক্ট অন্তর্ভুক্ত রয়েছে। রাষ্ট্রপতি দেশের  এবং জনগণের সরাসরি ভোটে নির্বাচিত হন। বর্তমান রাষ্ট্রপতি ভ্লাদিমির পুতিন ২০০০ সাল থেকে ক্ষমতায় রয়েছেন। পার্লামেন্ট, যাকে ফেডারেল অ্যাসেম্বলি বলা হয়, দুটি কক্ষে বিভক্ত: ফেডারেশন কাউন্সিল (উচ্চকক্ষ) এবং স্টেট ডুমা (নিম্নকক্ষ)। দেশটি জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদের স্থায়ী সদস্য।

আন্তর্জাতিক সম্পর্ক

বিভিন্ন বিষয় নিয়ে দ্বন্দ্ব এবং বিতর্কের কারণে রাশিয়ার সঙ্গে পশ্চিমা দেশের সম্পর্ক জটিল। বিশেষ করে ন্যাটোর সম্প্রসারণ এবং ইউক্রেন সংঘাত এই সম্পর্কের ক্ষেত্রে বড় প্রতিবন্ধকতা তৈরি করেছে।

রাশিয়া চীন এবং ভারতের মতো দেশগুলোর সঙ্গে ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক বজায় রেখেছে। চীনের সঙ্গে বাণিজ্যিক এবং কৌশলগত অংশীদারিত্ব রাশিয়ার জন্য গুরুত্বপূর্ণ। এছাড়া মধ্যপ্রাচ্য এবং এশিয়ার বিভিন্ন দেশের সঙ্গে রাশিয়ার সুসম্পর্ক রয়েছে।

সামরিক ক্ষমতা

রাশিয়ার সামরিক ক্ষমতা বিশ্বের অন্যতম শক্তিশালী হিসেবে বিবেচিত হয়। রাশিয়ার কাছে প্রায় ৫,৫৮০টি পারমাণবিক ওয়ারহেড রয়েছে।
রাশিয়ার স্থলবাহিনী অত্যন্ত শক্তিশালী। তাদের কাছে  ২৮০,০০০ সক্রিয় সেনা এবং  ১৫,৮৫৭টি সাঁজোয়া যান রয়েছে। এছাড়া ১,৮০০টি যুদ্ধ ট্যাঙ্ক এবং ৪,৪৫৮টির আর্টিলারি ইউনিট রয়েছে।

রাশিয়ার বিমানবাহিনীর কাছে  ১,১৫৩টি যুদ্ধ বিমান রয়েছে। এছাড়া তাদের কাছে আধুনিক এস-৪০০ এবং এস-৫০০ এয়ার ডিফেন্স সিস্টেম রয়েছে, যা দীর্ঘ পাল্লার হুমকি মোকাবিলায় সক্ষম।

রাশিয়ার নৌবাহিনীর হাতে রয়েছে ৫১টি সাবমেরিন,যার মধ্যে ১১টি ব্যালিস্টিক মিসাইল সাবমেরিন, ১টি এয়ারক্রাফট ক্যারিয়ার এবং ১২৮টি প্যাট্রোল ও উপকূলীয় যুদ্ধজাহাজ আছে।
রাশিয়ার সক্রিয় সামরিক জনবল  ১৪ লক্ষ এবং রিজার্ভে রয়েছে ২০ লক্ষ। এটি বিশ্বের চতুর্থ বৃহত্তম সক্রিয় সামরিক বাহিনী।

অর্থনীতি

রাশিয়ার অর্থনীতি বিশ্বের ১০ম বৃহত্তম। এই দেশটি মূলত  সম্পদের ওপর নির্ভরশীল, যার মধ্যে তেল, গ্যাস, কয়লা এবং ধাতু উল্লেখযোগ্য। রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন গ্যাজপ্রম বিশ্বের বৃহত্তম গ্যাস উৎপাদনকারী ও রপ্তানিকারী প্রতিষ্ঠান। ইউরোপ ও এশিয়ার জ্বালানি চাহিদার বড় অংশ রাশিয়া থেকে সরবরাহ করা হয়। রাশিয়ার জিডিপি  ১.৭ ট্রিলিয়ন মার্কিন ডলার।

তবে রাশিয়ার অর্থনীতিতে বিভিন্ন খাতের গুরুত্ব রয়েছে। কৃষি খাতে গম, বার্লি, আলু এবং বিভিন্ন ধরনের শাকসবজি ও ফল উৎপাদিত হয়। শিল্প খাতে রাশিয়া ব্যাপক উন্নয়ন করেছে, যেখানে ইলেকট্রনিক্স, গাড়ি এবং রাসায়নিক উৎপাদন উল্লেখযোগ্য। তবে প্রযুক্তি খাতে অন্যান্য দেশের তুলনায় রাশিয়া এখনও কিছুটা পিছিয়ে রয়েছে।

জনসংখ্যা

রাশিয়ায় ১৯০টিরও বেশি  জাতিগত গোষ্ঠী বসবাস করে। প্রায় ৮০% মানুষ রুশ জাতিগোষ্ঠীর, বাকিরা তাতার, বাশকির, চেচেন, ইউক্রেনীয় সহ বিভিন্ন জাতির। এই দেশের জনসংখ্যা প্রায় ১৪ কোটি ৬০ লক্ষ, যা এটিকে ইউরোপের সবচেয়ে জনবহুল এবং বিশ্বের নবম জনবহুল দেশে পরিণত করেছে। রাজধানী মস্কো দেশটির বৃহত্তম শহর এবং  প্রশাসনিক, অর্থনৈতিক ও সাংস্কৃতিক কেন্দ্র। রাশিয়ার দ্বিতীয় বৃহত্তম শহর সেন্ট পিটার্সবার্গ, যা সাংস্কৃতিক ঐতিহ্যের জন্য বিখ্যাত।

ভাষা ও ধর্ম 

রুশ ভাষা রাষ্ট্রীয় ভাষা, তবে ২৭টিরও বেশি স্থানীয় ভাষা প্রচলিত রয়েছে। রাশিয়ার  ধর্ম রুশ, যার মধ্যে অর্থোডক্স খ্রিস্টান  ৭০% ,ইসলাম ১৫%, যার বেশিরভাগ বসবাস করে তাতারস্তান ও উত্তর ককেশাসে, বৌদ্ধরা বসবাস করে কালমিকিয়া ও তুভায়। এছাড়া কিছুসংখ্যক ইহুদি আছে।

সংস্কৃতি
রাশিয়ান সাহিত্যে তলস্তয়, দস্তয়েভস্কি এবং পুশকিনের মতো বিখ্যাত লেখকরা বিশ্বজুড়ে পরিচিত। তাদের রচনাগুলো রাশিয়ান সমাজ এবং ইতিহাসের গভীর বিশ্লেষণ প্রদান করে।

রাশিয়ার সংগীতেও বিশাল ঐতিহ্য রয়েছে। প্রাচীনকালের লোকসংগীত থেকে শুরু করে আধুনিক যুগের সিম্ফনি এবং অপেরা পর্যন্ত রাশিয়ার সংগীতজগত বৈচিত্র্যময়। পিয়টর ইলিচ চাইকভস্কি, সার্গেই রাখমানিনভ এবং দিমিত্রি শোস্তাকোভিচের মতো সুরকাররা বিশ্বসংগীতে অমর হয়ে রয়েছেন।

বাস্তুতন্ত্র:
রাশিয়ার জীববৈচিত্র্য অত্যন্ত সমৃদ্ধ। এখানে  ১২,৫০০ প্রজাতির উদ্ভিদ, ৩২০ প্রজাতির স্তন্যপায়ী, ৭৩০ প্রজাতির পাখি, ৭৫ প্রজাতির সরীসৃপ এবং প্রচুর মাছ ও কীটপতঙ্গ রয়েছে।এখানে তুন্দ্রা, তায়গা, চিরহরিৎ অরণ্য, পর্বতমালা, মরুভূমি এবং নদী-হ্রদের সমন্বয়ে অসংখ্য বাস্তুতন্ত্র রয়েছে।

তুন্দ্রা অঞ্চলের বাস্তুতন্ত্র:

তুন্দ্রায় কম উচ্চতার উদ্ভিদ, যেমন মস, লাইকেন এবং কিছু ফুল দেখা যায়। ঠাণ্ডা আবহাওয়ার কারণে এখানে গাছের সংখ্যা খুবই কম। তুন্দ্রার প্রাণীদের মধ্যে রেনডিয়ার, আর্কটিক ফক্স, পোলার ভাল্লুক রয়েছে।

তায়গা অঞ্চলের বাস্তুতন্ত্র:

তায়গা অঞ্চলটি পৃথিবীর সবচেয়ে বড় চিরহরিৎ বন, যেখানে পাইন, ফার গাছের আধিপত্য রয়েছে। এই অঞ্চলে সাইবেরিয়ান টাইগার, গ্রিজলি ভাল্লুক, এল্ক, ওয়ালভারিন এবং বিভিন্ন ধরণের উলু পাখি পাওয়া যায়।

পর্বতমালার বাস্তুতন্ত্র:

পর্বতমালায় উচ্চতা অনুযায়ী উদ্ভিদের বৈচিত্র্য দেখা যায়। নিচের দিকে চিরহরিৎ গাছ ও উপরের দিকে লাইকেন এবং ছোট গুল্ম থাকে। এখানে ধূসর নেকড়ে, তুষার চিতাবাঘ এবং কিছু বিরল প্রজাতির পাখি পাওয়া যায়।

নদী ও হ্রদের বাস্তুতন্ত্র:

নদী ও হ্রদগুলোর আশেপাশে জলজ উদ্ভিদ যেমন কেল্প এবং শৈবাল দেখা যায়। রাশিয়ার জলে প্রচুর মাছ, যেমন স্টার্জন এবং সালমন রয়েছে। বাইকাল হ্রদে অনেক প্রাণী আছে, যেমন বাইকাল সিল।

মরুভূমি অঞ্চলের বাস্তুতন্ত্র:

মরুভূমিতে মূলত শুষ্ক জলবায়ুতে টিকে থাকা গুল্ম এবং ক্যাকটাসের মতো উদ্ভিদ আছে। এই অঞ্চলে ছোট স্তন্যপায়ী প্রাণী, যেমন মরুভূমির শেয়াল এবং বন্য বিড়াল দেখা যায়।

 

পর্যটন 

  • মস্কো: রাশিয়ার রাজধানী মস্কোতে ঐতিহাসিক ও সাংস্কৃতিক গুরুত্বপূর্ণ স্থানগুলোর মধ্যে ক্রেমলিন এবং রেড স্কয়ার রয়েছে। সেন্ট বাসিল ক্যাথেড্রাল তার রঙিন গম্বুজের জন্য বিশেষ বিখ্যাত।
  • সেন্ট পিটার্সবার্গ: একে “উত্তরাঞ্চলের ভেনিস” বলা হয়। হার্মিটেজ মিউজিয়াম, উইন্টার প্যালেস এবং পিটারহোফ প্যালেস এখানে  আকর্ষণ।
  • বাইকাল লেক: বিশ্বের গভীরতম হ্রদ, যা “সাইবেরিয়ার মুক্তা” নামেও পরিচিত। এটি অত্যন্ত স্বচ্ছ এবং চারপাশের  সৌন্দর্য পর্যটকদের আকর্ষণ করে।
  • কামচাটকা পেনিনসুলা: এখানে সক্রিয় আগ্নেয়গিরি, গরম জলপ্রপাত এবং বৈচিত্র্যময় প্রাণীজগৎ দেখা যায়।
  • আল্টাই পর্বতমালা: ট্রেকিং এবং পর্বতারোহনের জন্য জনপ্রিয় এই অঞ্চলে মনোমুগ্ধকর  দৃশ্য রয়েছে।
  • ট্রান্স-সাইবেরিয়ান রেলওয়ে: বিশ্বের দীর্ঘতম রেলপথ, যা মস্কো থেকে ভ্লাদিভস্তক পর্যন্ত ৯,২৮৯ কিলোমিটার বিস্তৃত। এটি পর্যটকদের জন্য একটি অবিস্মরণীয় অভিজ্ঞতা, যেখানে তারা রাশিয়ার বিভিন্ন অঞ্চলের  ও সাংস্কৃতিক বৈচিত্র্য দেখতে পারেন।

বিশ্বের সবচেয়ে গভীর বৈকাল হ্রদ রাশিয়ার সাইবেরিয়ায় অবস্থিত, যার সর্বোচ্ছ গভীরতা ১,৬৪২ মিটার।  যা বিশ্বের মোট স্বাদু পানির প্রায় ২০% ধারণ করে। এছাড়া, ভলগা নদী ইউরোপের দীর্ঘতম নদী হিসেবে দেশটির অর্থনীতি ও পরিবহনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।

শিক্ষা বিজ্ঞান 

রাশিয়ার শিক্ষাব্যবস্থা উন্নত এবং এখানে মস্কো স্টেট ইউনিভার্সিটি ও সেন্ট পিটার্সবার্গ স্টেট ইউনিভার্সিটির মতো বিশ্বখ্যাত প্রতিষ্ঠান রয়েছে। রাশিয়া মহাকাশ গবেষণায় অগ্রগামী—স্পুটনিক১ (প্রথম কৃত্রিম উপগ্রহ) ও ইউরি গ্যাগারিন (প্রথম মানব মহাকাশচারী) রাশিয়ারই অবদান।

উপসংহার

রাশিয়া দেশের এত অসাধারণ জায়গা দেখে সত্যিই মনটা ভরে যায়, তাই না? এই জায়গাগুলোর মধ্যে কোনটা আপনার সবচেয়ে প্রিয়? কমেন্ট করে জানাতে ভুলবেন না!

ভিডিওটি যদি ভালো লেগে থাকে, তাহলে একটা লাইক দিন, বন্ধুদের সঙ্গে শেয়ার করুন। আর এরকম আরও চমৎকার ভিডিও পেতে অবশ্যই চ্যানেলটি সাবস্ক্রাইব করে পাশে থাকা বেল আইকনটি বাজাতে ভুলবেন না।ধন্যবাদ, দেখা হবে পরের পর্বে!”

 

 

 

 

Leave a Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

en_USEnglish
Scroll to Top